আঞ্জুমানে তা’লীমুল কুরআন বাংলাদেশ চারদিকে মুর্খতার আঁধার আর ভ্রষ্টতার ঘোর তিমিরে নিমজ্জিত মুসলিম অধ্যুষিত বাংলার জনপদ। ধর্মীয় তাহজীব-তামাদ্দুন চরম হুমকির সম্মুখিন। শিরক, বিদআতের নগ্নছোবল গোটা সমাজের রন্দ্রে-রন্দ্রে। সহ শিার অভিশাপে ইসলামী শিা একটি কেন্দ্রবিন্দুতে ঘুর্ণায়মান। কুরআন হাদিস ও দ্বীনি ইলমের সঠিক শিা নির্দিষ্ট কিছু প্রতিষ্ঠানে সীমাবদ্ধ। যার দরুন মুসলিম নর-নারী আজ তাজবীদ সহ কুরআনের যথার্থ শিা হতে বঞ্চিত। অথচ মহান আল্লাহ বলেন, “তোমরা তারতীলের সাথে (বিশুদ্ধভাবে) কুরআন পাঠ কর”। মহানবী স. বলেন, “তোমাদের মধ্যে তারাই উত্তম, যারা কুরআনুল কারীম শিা করে এবং অন্যকে শিা দেয়”। কুরআনের প্রশিণ গ্রহণ এবং অন্যকে প্রদান সর্বোত্তম ইবাদত বলে অত্র হাদীস দ্বারা বিবেচিত। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, বৃহত্তর মুসলিম জনগোষ্ঠি আজ বিশুদ্ধ কুরআন তিলাওয়াতের ব্যাপারে উদাসীন। এ বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত ও গুরুত্বানুভব করতে অনেকেই গাফেল! সময়ের এ নাজুক সন্ধিণে অশুদ্ধ কুরআন তিলাওয়াত থেকে পরিত্রাণ ও সমাজের সর্বস্থর হতে কুসংস্কার তথা সকল গোমরাহীর আঁধার মুলোৎপাঠন করত; তদস্থলে কুরআনী সংস্কৃতি এবং সহীহ কুরআন শিার আলো বিকিরণের মহান দায়িত্ব গ্রহণ করে আঞ্জুমানে তা’লীমুল বিস্তারিত...